উনাদের হাসিই আপনাদের ভালোবাসা ও আস্থার সার্থকতা!
৩৮২ জন চা-শ্রমিক তাদের পরিবারের জন্য কয়েক বেলার রেশন পেয়েছেন। এই চা-শ্রমিকেরা সনাতন ধর্মাবলম্বী, বিজয়া দশমীকে সামনে রেখে যাদের প্রত্যেকের ১২ সপ্তাহের বেতন পাওনা।
সম্প্রীতি সবার, আপনারা তা বিশ্বাস করেন, প্রমাণ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত- নাগরিক হিসেবে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জীবনকে কিছুটা হলেও সহজ করতে এগিয়ে আসার মাধ্যমে।
মিরপুরভিত্তিক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ সকল দাতা-শুভাকাঙ্খীকে ধন্যবাদ, মাত্র ৪০ ঘন্টার মধ্যে এই পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলার ফুলতলা চা-বাগানের ১৪০০ পরিবারের, এবং দেশজুড়ে সকল চা-শ্রমিকের সমস্যার দীর্ঘস্থায়ী সমাধানে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগের পক্ষে কথা বলি, এবং সাংগঠনিক ও ব্যক্তি উদ্যোগে তাদের পাশে থাকি।
দেশের প্রতিটি প্রান্তে প্রতিটি পরিবারই বাংলাদেশ পরিবারের অংশ। বরাবরের মতোই সামনের দিনগুলোতেও যেকোনো সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য আপনাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা কামনা করছি।