“আমরা কী কাম করছি জানার পর কেউ আমাগো দেহে না”- “ডাক্তার দেখান না কেন?” প্রশ্নের উত্তরে এমনটাই বলছিলেন এক ভাসমান যৌনকর্মী। এ দেশের ৯০% নারী যৌনকর্মীকেই চিকিৎসা সেবা পেতে হলে নানান রকম ভোগান্তি পোহাতে হয়। গাইনোকলজিক্যাল বিভিন্ন সমস্যাতেও তারা ডাক্তার দেখাতে চান না।
এজন্য ২০২৪ সাল থেকে প্রজেক্ট কন্যা মাসিক সাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ে আয়োজিত ওয়ার্কশপগুলোতে একজন চিকিৎসকের মাধ্যমে তাদের মাসিক সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করার ব্যবস্থা করে আসছে। প্রজেক্ট কন্যার বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘লাল ছাতা’র আওতায় গত ১ বছরে রাজধানী ঢাকার ৬১ জন ভাসমান যৌনকর্মীর মাসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে কাজ হয়েছে।
‘ক্যাম্পেইন লাল ছাতা’ প্রজেক্ট কন্যার আওতাধীন বিশেষ একটি মাসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষামূলক ক্যাম্পেইন, যা নারী যৌনকর্মীদের মাসিককালীন সমস্যা, অনিয়ন্ত্রিত জন্মনিরোধক বড়ি বা সুঁচ গ্রহণ, প্রজনন সংক্রান্ত রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ মাসিককালীন পরিচ্ছন্নতা রক্ষা নিয়ে ২০২১ সাল থেকে কাজ করে চলেছে। এর পাশাপাশি যৌনকর্মীদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী করে তোলার মাধ্যমে এ পেশা থেকে বেরিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছে গিভ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন।
#ProjectKonna
#NoShamePeriod
#KonnaForSafePeriod
#BreakTheTaboo
#GiveBangladesh
#দেশেরপ্রতিটিপ্রান্তে